পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বাধিক ঘৃণিত ব্যক্তিদের শিরোমণি অ্যাডলফ হিটলার , পৃথিবির খারাপ ব্যাক্তিদের নিয়ে যখন আলোচলান হবে , তখন হিটলারের নাম অবশ্যই এসে যাবে , হিটলার যে লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরেছে তার কোনো তুলনা হয় না , তবে প্রত্যেক খারাপ মানুষের হয়তো কিছু ভালো দিক থাকতে পারে । আজকে আমরা হিটলারের চরিত্রের কিছু ভালো দিক সম্পর্কে জানবো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রধান কারণই ছিল তাঁর মাত্রাহীন আগ্রাসন ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ফলাফল নিয়ে ক্ষোভ। হিটলারের ভাল দিক গুলোঃ- ১। কম বয়সে মাত্রাতিরিক্ত ধূমপান করতেন হিটলার। কিন্তু জার্মানীর সর্বাধিনায়ক পদে নিযুক্ত হওয়ার পর থেকে তিনি ঘোর ধূমপানবিরোধী হয়ে পড়েন। তিনি মনে করতেন সিগারেট পয়সা-ধ্বংস ছাড়া আর কিছু করে না। জনপরিবহণ ব্যবস্থায় ধূমপান নিষিদ্ধ্ব করে দিয়ে তিনি একটি ধূমপানবিরোধী প্রচারাভিযানও চালান। ২। সাধারণ মানুষের প্রতি যাঁর দয়ামায়ার এত অভাব, লক্ষ লক্ষ ইহুদির সর্বনাশ করতে যাঁর হাত কাঁপেনি, সেই হিটলারের আবার আশ্চর্য রকমের ভালোবাসা ছিল পশুদের প্রতি। তাদের ওপর কোন রকম বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরিক্ষার ঘোর বিরোধী ছিলেন তিনি, গবেষণার কাজে পশুদের দেহ-কাটা...
প্রথমে আকাশে কালো মেঘ জমে। এরপর শুরু হয় তুমুল বৃষ্টি, সেই সঙ্গে প্রবল বাতাস, বিদ্যুত্ চমক আর বজ্রপাত। অবিরাম এই বৃষ্টির সাথে মাটিতে আছড়ে পরে অসংখ্য জীবন্ত মাছ। এ রকম চলে প্রায় ২-৩ ঘণ্টা। আর বৃষ্টি থেমে যাওয়ার পর শত শত জীবন্ত মাছ পড়ে থাকতে দেখা যায় মাটির ওপরে। লোকজন এসব মাছ কুড়িয়ে নিয়ে রান্না করে খায়। ১. শ্রীলংকা, চিলাও গ্রামে মাছের বৃষ্টি শ্রীলংকার চিলাও জেলার একটি গ্রাম থেকে গ্রামবাসী দাবি করেন, আকাশ থেকে মাছের বৃষ্টি নেমে এসেছে তাদের গ্রামের ওপরে। তারা পথের ধারে ও মাঠে মাছ কুড়িয়ে বেড়াচ্ছেন। বিশাল এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে , আকাশ থেকে ঝরে পড়া ছোট ছোট মাছ। রূপকথার গল্পের মতো মনে হলেও এমনটাই ঘটেছে শ্রীলঙ্কার চিলাও জেলার একটি গ্রামে। অস্বাভাবিক এই মাছ-বৃষ্টিতে দারুণ আনন্দিত গ্রামবাসী। এ নিয়ে রীতিমতো উত্সবে মেতে ওঠেন তাঁরা। গ্রামবাসী জানিয়েছেন, ঘরের চালে আকাশ থেকে ভারী কিছু পড়ার শব্দে তাঁরা বাইরে ছুটে আসেন। খোলা মাঠে, বাড়ির আশপাশে, রাস্তায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে মাছ পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। তারা সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ কিলোগ্রামের মতো মাছ কুড়িয়েছেন বলে জানান। খাওয়ার উপযোগী এই মাছ-বৃষ্টিতে আনন্দ-ভোজ ...